সংবাদের পিছে ছোটা যার নেশা ও পেশা

সংবাদের পিছে ছোটা যার নেশা ও পেশা
মোঃ হাইরাজ তালতলী উপজেলা প্রতিনিধি : যেখানে অন্যায় অত্যাচার, অপরাধ, দুর্নীতি, দুঃশাসন সেখানেই নির্ভীক, সাহসী, এক সাংবাদিকের পদচারণ। যে কোন মূল্যেই তিনি তুলে নিয়ে আসবেন ঘটনার অন্তরালের মূল ঘটনা। অপরাধ ও অপরাধী যত গভীরেই থাকুক না কেন সেখান থেকেই তিনি তার চতুরতা, একনিষ্ঠ কর্মদক্ষতা দিয়ে টেনে বের করেন লুকানো সেইসব অপরাধীদের। তাদের মন্দ কাজের সকল আমলনামা। তুলে ধরেন দেশ ও জাতীর সম্মুখে। যিনি সত্যের সন্ধানে রত নির্ভীক সাংবাদিক, জীবনে সুখ বিলাস লোভে মোহ ত্যাগের প্রতীক হয়েছেন হামলারও শিকার। সহজ সরল জীবন ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী । অপরাধ মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার অপ্রতিদন্ধি। অন্যায়ের সাথে কখনোই আপোষ করে না যিনি তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন সাংবাদিক খাইরুল ইসলাম আকাশ। এ সময়ের অপরাধমূলক সাংবাদিকতায় তালতলীর কয়েকজন ঈর্ষান্বিত সাংবাদিকের মধ্যে খায়রুল ইসলাম আকাশ নামটি বেশ পরিচিত ও অন্যতম। সাংবাদিকতার শুরুটা ২০১২ সালে করেন তিনি। তিনি ছাত্র অবস্থায় থেকে নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্র-পত্রিকা ও ম্যাগাজিন খুব মনোযোগ সহকারে পড়তেন।এমন ভাবে পড়তেন পত্রিকার কোন লেখাই তার পড়ার বাকী থাকত না।সেই যে সংবাদপত্র পড়ার অভাস গড়ে উঠেছে তাও আজও চলমান আছে। দৈনিক মানব জমিন পত্রিকার তালতলী উপজেলা প্রতিনিধি হিসাবে অত্যান্ত সৎ ও সততার সহিত কাজ করেছেন।তিনি তার সাংবাদিকতা জীবনে কোনদিন কারও নিকট হতে কোন টাকাপয়সাও নেন নাই।যার কারনে তিনি তালতলীর সাংবাদিকদের মধ্যে একজন ভালো মানের মানুষ হিসাবেও পরিচিত।লেখালেখি করা আর সংবাদপত্র পড়াটা এখন তার পেশা ও নেশা হয়ে গেছে।তার নিকট গেলে সবসময় দেখা যায়, তার লেখার যন্ত্র ল্যাপটপটা তার সামনেই আছে।লেখালেখি ও সংবাদপত্র পড়ার কারনে অনেক সময় তিনি তার খাবারদাবারের কথাও ভূলে যান তিনি প্রতিদিন তার সহ কর্মীদের সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নিউজোর খোজ নেন। এক কথায় যাকে বলা চলে সংবাদপত্র জগতের একটা পোকা।তার লেখার মধ্যে বিশেষ করে দেশের বিভিন্ন চলমান সমস্যা,দুর্নীতি ও সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের যাদের খোঁজখবর তেমন কেউ নেয় না বা নেয়ার প্রয়োজনবোধ করে না এরকম অসহায় মানুষের নিয়ে তিনি লিখে থাকেন।সাংবাদিকতার মত মহান পেশা ছেড়ে অন্য কিছুই চিন্তা বা ভাবনা ভাবতে চান না। ।তিনি তালতলী প্রেস ক্লাবের সি. সহসভাপতি।