আবদুল ও কতবানুর পাশে দারালেন বরগুনা জেলা প্রশাসক

আবদুল ও কতবানুর পাশে দারালেন বরগুনা জেলা প্রশাসক

মোঃ হাইরাজ তালতলী বরগুনা প্রতিনিধি ঃ মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য এ কথার প্রমান দিলেন। বরগুনার জেলা প্রশাসক ও উপজেলা প্রশাসন । বরগুনা জেলা প্রশাসক কবির মাহমুদ দুই বান টিন ও ছয় হাজার টাকা এবং তালতলী উপজেলার নির্বাহী অফিসার দীপয়ন শুভ ও প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তা মাহাসীন রেজার সহযোগী তায় মাথা গোজার ঠাই পেল আব্দুল ও কতবানু দম্পতি। উপজেলার ৫ নং বরবগী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের এই দম্পতির বাস অসহায় বৃদ্ধ আব্দুল বার্ধক্যের কারণে অনেক আগেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে। তার স্ত্রীর ভিক্ষাবৃত্তির উপরে জুটতো তাদের খাবার খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো এই এই দম্পতির। মাথা গোঁজার যে ঝুপড়ি ঘরে ছিল বর্ষা হলেই চালার ফুটো দিয়ে বৃষ্টি পরত তাদের ঘড়ে কেমন করে ঘর তুলবে ঘড় , এলাকায় তেমন কেহ সাহাজ্যের লোকও ছিলনা। আবদুলের বয়স ৮০ হলেও পাইনি কোন বয়স্ক ভাতা। এ বিষয় কিছু দিন আগে আর কত বয়স হলে বয়স্ক ভাতা পাবো? শিরোনামে জাতীয় দৈনিক ও কিছু অনলাইন সাংবাদিক হাইরাজ মাঝি নিউজ করলে নিউজ গুলো বরগুনা জেলা প্রশাসক কবির মাহমুদ ও তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিপয়ন শুভর দৃষ্টি গোচর হয়। ততক্ষনিক ছুটে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল ও কতবানুর বাড়ি। তার পর সরকারি বরাদ্দ ও নিজ খরচে একটি টিন সেট ঘড় তৈরি করে দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি। তারই ধারাবাহিকতায়। আজ দুপুর ৩ টায় বরগুনা জেলা প্রশাসক আবদুল ও কতবানু দম্পতির বাসায় জান এবং তাদের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার দিয়ে সাহায্য করেন অসহায় বৃদ্ধ দম্পতির দুক্ষ কষ্টের কথা শুনেন এ সময় তিনি কত বানুকে আস্বস্ত করেন তার টিন সেট ঘড়ের ফ্লোরটি পাকা করে দিবেন। নতুন ঘর পেয়ে অনেক খুশি নিঃসন্তান এই দম্পতি । এ সময় কতবানু বলেন আমার স্বামী বিছানায় পরে থাকে আমিও তেমন চলাফেরাও করতে পারিনা, তাই কারো কাছে কিছু পাইনা। আজ ডিসি স্যার ও ইয়ানো স্যার আমার মাথা গোজার ঠাই করে দিয়েছে এজন্য আমি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য দোয়া করি।